So you've enabled Cpanel hotlink protection, but those bandwidth thieves are still attacking your dynamically generated images.
And while we've seen protecting the entire.
PHP extension fix this issue, we have seen cases where it causes problems with the site.
বিশ্বের প্রায় ৪০,০০,০০০ ওয়েবসাইটের মধ্যে ১২ % ওয়েবসাইটই ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে । এবং এর সাথে সাথে ওয়ার্ডপ্রেসের বিভিন্ন প্লাগইনও ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব প্লাগিনের মধ্যে বিভিন্ন ওয়ার্ডপ্রেস সিকিউরিটি প্লাগিন অন্যতম । বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা ওয়েবসাইটগুলির পাশাপাশি লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইট সুরুক্ষার ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগিন ব্যবহার করা হচ্ছে। বিস্তারিত জানতে-https://bit.ly/33CHdAp
When launching a new website it’s easy to get carried away with crafting the perfect design and adding great content.
For many, including myself, security is merely an afterthought.
However, every year attacks on WordPress websites are growing in-line with the popularity of the platform.
Nowadays, many web hosting service providers are available in the industry with different hosting technologies.
You have various options when you are looking for a service from a provider to have a successful online presence.
The most essential thing to do is to keep your protection passwords as a secret key.
If you give a protection password to someone, don't discuss it with too many people, and be sure to modify it when they are using the accessibility.
বিশ্বের প্রায় ৪০,০০,০০০ ওয়েবসাইটের মধ্যে ১২ % ওয়েবসাইটই ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে । এবং এর সাথে সাথে ওয়ার্ডপ্রেসের বিভিন্ন প্লাগইনও ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব প্লাগিনের মধ্যে বিভিন্ন ওয়ার্ডপ্রেস সিকিউরিটি প্লাগিন অন্যতম । বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা ওয়েবসাইটগুলির পাশাপাশি লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইট সুরুক্ষার ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগিন ব্যবহার করা হচ্ছে । ওয়ার্ডপ্রেসে কোন প্রকার পিএইসপি , এবং এমএসটি এল অভিজ্ঞতা ছাড়াই বিভিন্ন ধরনের থিম এবং প্লাগইন ব্যবহার করে খুব সহজেই একটি ওয়েব সাইট তৈরি করা যায় ।আজ আমরা ওয়ার্ডপ্রেস এর কিছু সিকিউরিটি প্লাগিন সম্পর্কে জানব- নিচে প্লাগিন সম্পর্কে আলোচনা করা হল- WordFenceWordFence plugin সিকিউরিটি ওয়ার্ডপ্রেস এর মধ্যে একটি গুরুত্তপুর্ন প্লাগিন । এটি আপনার ওয়েব সাইট কোন ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য এটি প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইটটিকে স্ক্যান করতে থাকে এবং ওয়ার্ডপ্রেসের প্রতিটা ফাইল স্ক্যান করার পরেও যদি কোন ধরনের নিরাপত্তার ঝুঁকি থাকে তাহলে এটি আপনাকে সতর্ক করে দিবে । WordFence plugin ব্রুটফোর্স অ্যাটাককে প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তাছাড়া এসএমএস ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের মত ফিচার যোগ করে ওয়েবসাইট সুরক্ষিত রাখে । iThemes SecurityiThemes Security প্লাগিন এমন একটি সিকিরিটি যা ৩০টিরও অধিক উপায়ে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটকে নিরাপত্তা প্রদান করে। এটি খুব সহজেই আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন সাইবার অ্যাটাক থেকে সুরুক্ষিত রাখে। এটি একই সাথে টু ফ্যাক্টর অথেনটিফিকেশন, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট সেটিংস, পাসওয়ার্ড, মালওয়্যার স্ক্যানিং এর মত বিভিন্ন সমস্যা থেকে আপনার ওয়েবসাইটকে রক্ষা করবে । এটি ব্রুটফোর্সের মত অ্যাটাককে প্রতিরোধ করে এবং যে আইপি থেকে অ্যাটাক করা হচ্ছে সেই আইপিগুলোকে সাথে সাথে ব্লক করে।Akismet Anti-Spam Akismet Anti-Spam প্লাগিন ওয়ার্ডপ্রেসের নিজস্ব তৈরি। এটি ইন্সটল করার সাথে সাথেই আপনার ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করে দেবে। ওয়েবসাইটের জন্য স্প্যাম একটি অন্যতম সমস্যা । স্প্যামাররা আপনার ওয়েবসাইটে এসে আপনার পোস্টে মন্তব্য করে এবং নিজেদের ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করে যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের সুনাম নষ্ট হয় । এইসব স্প্যামের হাত থেকে আপনার ওয়েবসাইটকে রক্ষা করতে Akismet Anti-Spam প্লাগিনের সাহায্য খুবই গুরুত্তপুর্ন। যদি কোন স্প্যাম ওয়েবসাইটে মন্তব্য করে তাহলে এই প্লাগিন নিজে থেকেই তা স্প্যাম ফোল্ডারে দিয়ে দেয় এবং আপনার ওয়েবসাইটকে সুরক্ষিত রাখে। Akismet প্লাগিন বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায় যদিও এর একটি প্রিমিয়াম ভার্সন আছে যা আপনি সামান্য অর্থের বিনিময়ে কেনা যায় । অধিকাংশই মানুষ তার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এই প্লাগিন ব্যবহার করে থাকে। BulletProof Securityওয়ার্ডপ্রেসের ওয়েবসাইটের সুরুক্ষিত রাখার আর একটি শক্তিশালী প্লাগইন হলো বুলেটপ্রুফ সিকিউরিটি। এটি পেইড ভার্সন এবং ফ্রি ভার্সনে ও ব্যবহার করা যায় । যদিও পেইড ভার্সনে বেশি কিছু ফিচার থাকলেও ফ্রি ভার্সন আপনার ওয়েবসাইটকে নিরাপদ রাখার জন্য যথেষ্ট। এটি আপনার ওয়েবসাইটে ফায়ারওয়াল সিকিউরিটি, ডাটাবেজ সিকিউরিটি, লগইন সিকিউরিটিসহ বেশ কিছু বিষয়ে নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে। এটি ফেক ট্রাফিক, ও আইপি ব্লকিং এর ক্ষেত্রেও সুবিধা প্রদান করে।পরিশেষে বলা যায় যে উল্লেখিত প্লাগিন সিকিউরিটির মাধ্যমে আপনার ওয়েব সাইটকে সুরুক্ষিত রাখা সম্ভব কারণ প্রতিটি প্লাগিনের কিছু বৈশিষ্ট রয়েছে যা আপনার ওয়েবসাইটের মালওয়্যার স্ক্যানিং, ব্রুটফোর্স প্রতিরোধ এবং আইপি ব্লকিং এর মত সমস্যার হাত থেকে আপনার ওয়েব সাইটকে রক্ষা করবে ।
To access file manager, login to your control panel and once inside click "File Manager" A new window should load showing what you would see as if you were using a ftp client.
There's going to a bunch of folders and some other files related to your account functioning correctly.
হোস্টিং বিভিন্ন প্রকার আছে যেমনঃ ক্লাউড, ভিপিএস, ওয়েব হোস্টিং, ডেডিকেটেড এবং ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং। আজ এখানে শেয়ার্ড হোস্টিং এবং ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং সম্পর্কে আলোচনা করব- শেয়ার্ড হোস্টিংযারা নতুন ব্যবসা শুরু করছেন তাদের জন্য শেয়ার্ড হোস্টিং একটি বেশ জনপ্রিয় হোস্টিং সেবা। কারন এটি সাশ্রয়ী এবং শুরু করার জন্য বেশ ভালো। এটি এমন একটি ওয়েব হোস্টিং সেবা, যেখানে একটি মাত্র সার্ভারের সাথে একাধিক ওয়েব সাইট হোস্ট করা হয়ে থাকে । এবং একটি সার্ভারের (Processor, RAM, storage, CPU ও bandwidth)- অন্যান্য ব্যবহারকারিদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়।সুবিধাশেয়ার্ড হোস্টিং খুব সহজে ব্যবহার করা যায় এবং তার জন্য কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। এটি যে কোন ধরনের ওয়েব সাইটে হোস্ট করা যায় । সবথেকে বেশি ভাল হয় ছোট-ছোট সাইট গুলা হোস্ট করা, যেমন যে সাইটগুলাতে সাধারণত মাসিক ভিজিটর ২০-৩০ হাজারের মত আসে। এছাড়া শেয়ার্ড হোস্টিং-এর প্রদানকারীরা তার ব্যবহারকারিদের একটি কন্ট্রোল প্যানেল দিয়ে থাকে যার মাধ্যমে খুব সহজে ওয়েব সাইটের কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়। অসুবিধাস্বল্প মূল্য এবং ক্রেতার চাহিদা থাকার কারনে অধিকাংশ কোম্পানী শেয়ার্ড হোস্টিং দিয়ে থাকে কিন্তু নিদির্ষ্ট করে কখনোই তাদের সীমা বলে না। যার জন্য বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় কিছুদিন পর সাইট ডাউন হয়ে গেছে। এছাড়া ওয়েব সাইটে যদি ট্রাফিক বা লোড বেশি থাকে সেক্ষেত্রেও এর প্রভাবে অন্য ওয়েব সাইটগুলা ডাউন হয়ে যাবে, যার ফলে ডাউন হয়ে যাওয়া ওয়েবসাইটে ভিজিটর ঢুকতে পারবে না । এ কারণে অনেক ভিজিটর হারাতে হয়। শেয়ার্ড হোস্টিং-এ নির্দিষ্ট কিছু উপাদান যা অনেকগুলা হোস্টিং ব্যবহারকারির মধ্যে ভাগ করে দেওয়া থাকে, যার ফলে কে কোন ধরনের কি সাইট হোস্ট করছে তা ট্রাক করা যায়না। ফলাফল – এগুলো ম্যালওয়ার ও ভাইরাস দ্বারা সহজেই সংক্রমিত হতে পারে । আর একটি সাইট আক্রান্ত হলে (যেহেতু তারা একই সার্ভার শেয়ার করছে) স্বাভাবিকভাবেই ওই সার্ভারের বাকি সাইটগুলোও আক্রান্ত হয় ।ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিংওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং হচ্ছে এমন একটি হোস্টিং যা ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা তৈরী ওয়েবসাইটকে সম্পূর্ণরূপে অপটিমাইজ করে এবং সেই সাথে ওয়েবসাইটের সিকিউরিটি প্রদান নিশ্চিত করে। ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং আরো একটি ব্যাপার নিশ্চিত করে যে এটি খুব সহজেই ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করা যায় যা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারীকে ওয়েবসাইট তৈরিতে বাড়তি সুবিধা প্রদান করে। সুবিধা ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটে ভিজিটর বেশি হলেও সাইটি কখনো ডাউন হবে না । এটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা, যা আপনার ওয়েব সাইটকে হ্যাকিং হতে সুরক্ষিত রাখবে। এছাড়া ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার প্রণালী খুবই সহজ, এবং এটি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) সরঞ্জাম সরবরাহ করে যা ওয়েবসাইটটিতে SEO সহজ করে তোলে।আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং ব্যবহার করেন, তবে আপনাকে আপডেট নিয়ে ভাবতে হবে না কারন ওয়ার্ডপ্রেসের থিম ও প্লাগিনগুলি প্রতিনিয়তই অটোমেটিক আপডেট নিয়ে থাকে ।ওয়েবসাইটের ব্যাক-আপ থাকা খুবই গুরুত্তপুর্ন। প্রতিটি ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিংয়েই অটোমেটিক ব্যাক-আপ সিস্টেম থাকে। কাজেই, ব্যাক-আপ নিয়েও ভাবতে হয় না। অসুবিধাযেহেতু সার্ভারটি শুধুমাত্র ওয়ার্ডপ্রেস এর জন্য নির্মিত, তাই আপনি শুধুমাত্র ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট পরিচালনা করতে পারবেন। তবে ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং অন্যান্য হোস্টিং এর তুলনায় বেশি ব্যয়বহুল ।
The final major WordPress release of 2019 is now available!
WordPress 5.3 aims to polish current interactions and make the UIs more user-friendly.
If you haven’t tried 5.3 yet, now is the time!
Your website stats can be found by logging into your control panel (cPanel > Web/FTP Stats).
We offer a variety of popular web site statistics programs to give you a comprehensive overview of your web site traffic & visitors.
বর্তমানে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন সমস্যাগুলো মধ্যে ওয়েবসাইট স্লো হয়ে যাওয়া একটি অন্যতম সমস্যা । তবে বিভিন্ন কারণে ওয়েব সাইট স্লো হয়ে যায় আজ আমরা ওয়েবসাইট স্লো হওয়ার কারণ এবং সমাধানের উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব -একটি ওয়েব সাইটের দ্রুত গতি প্রদানের ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড অতি গুরুত্তপুর্ন বিষয় । কারণ কোন ভিজিটর যখন আপনার ওয়েব সাইটে ভিজিট করে তখন আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিডের কারণে আপনার ওয়েব সাইটি অতি দ্রুত তাদের সামনে আসবে যার ফলে আপনার ওয়েব সাইটের ভিজিটররা আপনার সার্ভিস সম্পর্কে জানতে পারবে । গুগলের মতে একটি ওয়েব সাইট যদি ৩সেকেন্ড এর মধ্যে পুরোপুরি লোড না নেয় তবে সেই ওয়েবসাইট ৩০% ভিজিটর হারায়। অর্থাৎ ওয়েবসাইটের লোডিং টাইম ৩ সেকেন্ড এর বেশি হলে ৩জনের মধ্যে ১জন ইউজার বিরক্ত হয়ে ওয়েবসাইট ভিজিট করা থেকে বিরত থাকে। আর ভিজিটর যদি ওয়েবসাইটে ভিজিট না করেন তাহলে, ওয়েবসাইটের জন্য আপনি যতই বিভিন্ন রকম SEO করেন না কেন, কাজের কাজ কিছুই হবে না। যার ফলে ওয়েবসাইট-টি ধীরে ধীরে SEO রাঙ্কিং ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাবে । নিচে ওয়েবসাইট স্লো হওয়ার কারণসমূহ সম্পর্কে আলোচনা করা হলঃ সাধারণত একটি ওয়েব সাইটের জন্য ইমেজ সাইজ সর্বোচ্চ ৬০০-৭০০ (standard) kb মধ্যে থাকা ভাল। কিন্তু যখন ওয়েবসাইটে অধিক ইমেজ করলে তখন ওয়েব সাইটের ইমেজ সাইজ সীমার মধ্যে থাকে না । যার ফলে ওয়েব সাইট লোডিং এর ক্ষেত্রে টাইম বেশি নিয়ে থাকে এবং ওয়েব সাইট স্লো হয়ে যায়। সমাধান: ওয়েব সাইট লোডিং এর সময় কমানোর ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে যতটা সম্ভব জাভাস্ক্রিপ্ট কম ব্যবহার করা এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে ফাইল মিনিফাই করা। এছাড়া ওয়েব সাইটের ইমেজ কে compress করতে হবে । সাধারণত অনেকসময় খরচ কমানোর জন্য নিম্নমানের ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির সার্ভিস ব্যবহারের ফলে ওয়েবসাইট লোডিং স্পিড স্লো হয়ে যায় । এধরনের কোম্পানী গুলোতে সাধারনত ওভারলোডেড সার্ভার থেকে শেয়ার্ড হোস্টিং বিভিন্ন ব্যবহারকারীদের মধ্যে শেয়ারের কারণে ওয়েব সাইট ধীরে ধীরে স্লো হয়ে যায়। সমাধানঃ ওয়েবসাইট তৈরির আগেই উচিত ভাল-মানের হোস্টিং-কোম্পানির সার্ভিস সম্পর্কে যাচাই করে সার্ভিস ক্রয় করা। অধিক প্লাগিনস ব্যবহার করা ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড কম হওয়ার অন্যতম কারন। অনেকসময় দেখা যায় যে, লোডিং স্পিড অনেক প্লাগিনস ওয়েবসাইটে ইন্সটল করে রাখি বা কাজ শেষ হলেও সেগুলো ডিলিট করি না । ডিলিট না করা এই প্লাগিনস গুলো ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড কমিয়ে দেয় । তাই ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড ফাস্ট রাখতে লোডিং স্পিড প্লাগিনস ডিলিট করে দিতে হবে । এছাড়া ওয়বেসাইট তৈরির ক্ষেত্রে আমারা যে সকল প্লাগিনস ব্যবহার করি, তার মধ্যে একটিি গুরুত্বপূর্ন প্লাগিনস হলো ক্যাশ প্লাগিনস। কারণ এটি ওয়েব সাইটে ইন্সটল থাকলে , একজন ভিজিটর ওয়েবসাইট ভিজিট করলে এই প্লাগিনস সাইটের গুরুত্বপূর্ন কিছু ডাটা ভিজিটরের ব্রাউজারে অটোমেটিক সেভ করে রাখে। যার ফলে পরবর্তীতে ভিজিটর যখন আবার ওই সাইট টি ভিজিট করে, তখন তার ব্রাউজারে অটোমেটিক ডাটা সেভ থাকার কারনে ওয়েবসাইট লোড নিতে বেশি সময় প্রয়োজন হয় না।উপরিউক্ত, বিষয়য়গুলা আলোচনা করার পর বোঝা যায় যে,আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরির আগেই উচিত ভাল মানের হোস্টিং কোম্পানির সার্ভিস সম্পর্কে যাচাই করা এবং ভালো মানের সার্ভিস পাওয়ার জন্য একটি উন্নত মানের Web hosting service provider বেছে নিতে হবে ।
A user is accessing our website and we'd like to block this user as they continue to submit fraud orders, or steal graphics etc.
While we're at it, how do we block an entire IP Range to prevent other users in the same IP Block?
Accessing your Control Panel (cPanel/WHM)Posted by MyLightHost.com Inc. on 2013-09-03 12:21 PMYour cPanel control panel is accessible via any... More info: https://bit.ly/32Ff3U0
বর্তমানে লক্ষ করলে দেখা যায় যে ওয়েবসাইটগুলো তৈরী হচ্ছে তার বেশিরভাগই WordPress CMS দিয়ে তৈরী । এটি এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে সকল তথ্য যেমন টেক্সট, ফটো,ফাইল, নথি ইত্যাদি সঞ্চয় করে , যা পিএইসপি। বিস্তারিত জানতে- https://bit.ly/2JRGOCw
Login to your cPanel and click on the Sub Domains icon (cPanel > Subdomain)2.
Enter the prefix for the subdomain in the first blank field, and click Add.
হোস্টিং বিভিন্ন প্রকার আছে যেমনঃ ক্লাউড, ভিপিএস, ওয়েব হোস্টিং, ডেডিকেটেড এবং ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং। আজ এখানে শেয়ার্ড হোস্টিং এবং ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং সম্পর্কে আলোচনা করব- শেয়ার্ড হোস্টিংযারা নতুন ব্যবসা শুরু করছেন তাদের জন্য শেয়ার্ড হোস্টিং একটি বেশ জনপ্রিয় হোস্টিং সেবা। কারন এটি সাশ্রয়ী এবং শুরু করার জন্য বেশ ভালো। এটি এমন একটি ওয়েব হোস্টিং সেবা, যেখানে একটি মাত্র সার্ভারের সাথে একাধিক ওয়েব সাইট হোস্ট করা হয়ে থাকে । এবং একটি সার্ভারের (Processor, RAM, storage, CPU ও bandwidth)- অন্যান্য ব্যবহারকারিদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়।সুবিধাশেয়ার্ড হোস্টিং খুব সহজে ব্যবহার করা যায় এবং তার জন্য কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। এটি যে কোন ধরনের ওয়েব সাইটে হোস্ট করা যায় । সবথেকে বেশি ভাল হয় ছোট-ছোট সাইট গুলা হোস্ট করা, যেমন যে সাইটগুলাতে সাধারণত মাসিক ভিজিটর ২০-৩০ হাজারের মত আসে। এছাড়া শেয়ার্ড হোস্টিং-এর প্রদানকারীরা তার ব্যবহারকারিদের একটি কন্ট্রোল প্যানেল দিয়ে থাকে যার মাধ্যমে খুব সহজে ওয়েব সাইটের কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়। অসুবিধাস্বল্প মূল্য এবং ক্রেতার চাহিদা থাকার কারনে অধিকাংশ কোম্পানী শেয়ার্ড হোস্টিং দিয়ে থাকে কিন্তু নিদির্ষ্ট করে কখনোই তাদের সীমা বলে না। যার জন্য বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় কিছুদিন পর সাইট ডাউন হয়ে গেছে। এছাড়া ওয়েব সাইটে যদি ট্রাফিক বা লোড বেশি থাকে সেক্ষেত্রেও এর প্রভাবে অন্য ওয়েব সাইটগুলা ডাউন হয়ে যাবে, যার ফলে ডাউন হয়ে যাওয়া ওয়েবসাইটে ভিজিটর ঢুকতে পারবে না । এ কারণে অনেক ভিজিটর হারাতে হয়। শেয়ার্ড হোস্টিং-এ নির্দিষ্ট কিছু উপাদান যা অনেকগুলা হোস্টিং ব্যবহারকারির মধ্যে ভাগ করে দেওয়া থাকে, যার ফলে কে কোন ধরনের কি সাইট হোস্ট করছে তা ট্রাক করা যায়না। ফলাফল – এগুলো ম্যালওয়ার ও ভাইরাস দ্বারা সহজেই সংক্রমিত হতে পারে । আর একটি সাইট আক্রান্ত হলে (যেহেতু তারা একই সার্ভার শেয়ার করছে) স্বাভাবিকভাবেই ওই সার্ভারের বাকি সাইটগুলোও আক্রান্ত হয় ।ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিংওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং হচ্ছে এমন একটি হোস্টিং যা ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা তৈরী ওয়েবসাইটকে সম্পূর্ণরূপে অপটিমাইজ করে এবং সেই সাথে ওয়েবসাইটের সিকিউরিটি প্রদান নিশ্চিত করে। ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং আরো একটি ব্যাপার নিশ্চিত করে যে এটি খুব সহজেই ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করা যায় যা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারীকে ওয়েবসাইট তৈরিতে বাড়তি সুবিধা প্রদান করে। সুবিধা ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটে ভিজিটর বেশি হলেও সাইটি কখনো ডাউন হবে না । এটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা, যা আপনার ওয়েব সাইটকে হ্যাকিং হতে সুরক্ষিত রাখবে। এছাড়া ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার প্রণালী খুবই সহজ, এবং এটি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) সরঞ্জাম সরবরাহ করে যা ওয়েবসাইটটিতে SEO সহজ করে তোলে।আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং ব্যবহার করেন, তবে আপনাকে আপডেট নিয়ে ভাবতে হবে না কারন ওয়ার্ডপ্রেসের থিম ও প্লাগিনগুলি প্রতিনিয়তই অটোমেটিক আপডেট নিয়ে থাকে ।ওয়েবসাইটের ব্যাক-আপ থাকা খুবই গুরুত্তপুর্ন। প্রতিটি ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিংয়েই অটোমেটিক ব্যাক-আপ সিস্টেম থাকে। কাজেই, ব্যাক-আপ নিয়েও ভাবতে হয় না। অসুবিধাযেহেতু সার্ভারটি শুধুমাত্র ওয়ার্ডপ্রেস এর জন্য নির্মিত, তাই আপনি শুধুমাত্র ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট পরিচালনা করতে পারবেন। তবে ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং অন্যান্য হোস্টিং এর তুলনায় বেশি ব্যয়বহুল ।
So you've enabled Cpanel hotlink protection, but those bandwidth thieves are still attacking your dynamically generated images.
And while we've seen protecting the entire.
PHP extension fix this issue, we have seen cases where it causes problems with the site.
The final major WordPress release of 2019 is now available!
WordPress 5.3 aims to polish current interactions and make the UIs more user-friendly.
If you haven’t tried 5.3 yet, now is the time!
বিশ্বের প্রায় ৪০,০০,০০০ ওয়েবসাইটের মধ্যে ১২ % ওয়েবসাইটই ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে । এবং এর সাথে সাথে ওয়ার্ডপ্রেসের বিভিন্ন প্লাগইনও ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব প্লাগিনের মধ্যে বিভিন্ন ওয়ার্ডপ্রেস সিকিউরিটি প্লাগিন অন্যতম । বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা ওয়েবসাইটগুলির পাশাপাশি লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইট সুরুক্ষার ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগিন ব্যবহার করা হচ্ছে। বিস্তারিত জানতে-https://bit.ly/33CHdAp
Your website stats can be found by logging into your control panel (cPanel > Web/FTP Stats).
We offer a variety of popular web site statistics programs to give you a comprehensive overview of your web site traffic & visitors.
When launching a new website it’s easy to get carried away with crafting the perfect design and adding great content.
For many, including myself, security is merely an afterthought.
However, every year attacks on WordPress websites are growing in-line with the popularity of the platform.
বর্তমানে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন সমস্যাগুলো মধ্যে ওয়েবসাইট স্লো হয়ে যাওয়া একটি অন্যতম সমস্যা । তবে বিভিন্ন কারণে ওয়েব সাইট স্লো হয়ে যায় আজ আমরা ওয়েবসাইট স্লো হওয়ার কারণ এবং সমাধানের উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব -একটি ওয়েব সাইটের দ্রুত গতি প্রদানের ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড অতি গুরুত্তপুর্ন বিষয় । কারণ কোন ভিজিটর যখন আপনার ওয়েব সাইটে ভিজিট করে তখন আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিডের কারণে আপনার ওয়েব সাইটি অতি দ্রুত তাদের সামনে আসবে যার ফলে আপনার ওয়েব সাইটের ভিজিটররা আপনার সার্ভিস সম্পর্কে জানতে পারবে । গুগলের মতে একটি ওয়েব সাইট যদি ৩সেকেন্ড এর মধ্যে পুরোপুরি লোড না নেয় তবে সেই ওয়েবসাইট ৩০% ভিজিটর হারায়। অর্থাৎ ওয়েবসাইটের লোডিং টাইম ৩ সেকেন্ড এর বেশি হলে ৩জনের মধ্যে ১জন ইউজার বিরক্ত হয়ে ওয়েবসাইট ভিজিট করা থেকে বিরত থাকে। আর ভিজিটর যদি ওয়েবসাইটে ভিজিট না করেন তাহলে, ওয়েবসাইটের জন্য আপনি যতই বিভিন্ন রকম SEO করেন না কেন, কাজের কাজ কিছুই হবে না। যার ফলে ওয়েবসাইট-টি ধীরে ধীরে SEO রাঙ্কিং ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাবে । নিচে ওয়েবসাইট স্লো হওয়ার কারণসমূহ সম্পর্কে আলোচনা করা হলঃ সাধারণত একটি ওয়েব সাইটের জন্য ইমেজ সাইজ সর্বোচ্চ ৬০০-৭০০ (standard) kb মধ্যে থাকা ভাল। কিন্তু যখন ওয়েবসাইটে অধিক ইমেজ করলে তখন ওয়েব সাইটের ইমেজ সাইজ সীমার মধ্যে থাকে না । যার ফলে ওয়েব সাইট লোডিং এর ক্ষেত্রে টাইম বেশি নিয়ে থাকে এবং ওয়েব সাইট স্লো হয়ে যায়। সমাধান: ওয়েব সাইট লোডিং এর সময় কমানোর ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে যতটা সম্ভব জাভাস্ক্রিপ্ট কম ব্যবহার করা এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে ফাইল মিনিফাই করা। এছাড়া ওয়েব সাইটের ইমেজ কে compress করতে হবে । সাধারণত অনেকসময় খরচ কমানোর জন্য নিম্নমানের ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির সার্ভিস ব্যবহারের ফলে ওয়েবসাইট লোডিং স্পিড স্লো হয়ে যায় । এধরনের কোম্পানী গুলোতে সাধারনত ওভারলোডেড সার্ভার থেকে শেয়ার্ড হোস্টিং বিভিন্ন ব্যবহারকারীদের মধ্যে শেয়ারের কারণে ওয়েব সাইট ধীরে ধীরে স্লো হয়ে যায়। সমাধানঃ ওয়েবসাইট তৈরির আগেই উচিত ভাল-মানের হোস্টিং-কোম্পানির সার্ভিস সম্পর্কে যাচাই করে সার্ভিস ক্রয় করা। অধিক প্লাগিনস ব্যবহার করা ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড কম হওয়ার অন্যতম কারন। অনেকসময় দেখা যায় যে, লোডিং স্পিড অনেক প্লাগিনস ওয়েবসাইটে ইন্সটল করে রাখি বা কাজ শেষ হলেও সেগুলো ডিলিট করি না । ডিলিট না করা এই প্লাগিনস গুলো ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড কমিয়ে দেয় । তাই ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড ফাস্ট রাখতে লোডিং স্পিড প্লাগিনস ডিলিট করে দিতে হবে । এছাড়া ওয়বেসাইট তৈরির ক্ষেত্রে আমারা যে সকল প্লাগিনস ব্যবহার করি, তার মধ্যে একটিি গুরুত্বপূর্ন প্লাগিনস হলো ক্যাশ প্লাগিনস। কারণ এটি ওয়েব সাইটে ইন্সটল থাকলে , একজন ভিজিটর ওয়েবসাইট ভিজিট করলে এই প্লাগিনস সাইটের গুরুত্বপূর্ন কিছু ডাটা ভিজিটরের ব্রাউজারে অটোমেটিক সেভ করে রাখে। যার ফলে পরবর্তীতে ভিজিটর যখন আবার ওই সাইট টি ভিজিট করে, তখন তার ব্রাউজারে অটোমেটিক ডাটা সেভ থাকার কারনে ওয়েবসাইট লোড নিতে বেশি সময় প্রয়োজন হয় না।উপরিউক্ত, বিষয়য়গুলা আলোচনা করার পর বোঝা যায় যে,আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরির আগেই উচিত ভাল মানের হোস্টিং কোম্পানির সার্ভিস সম্পর্কে যাচাই করা এবং ভালো মানের সার্ভিস পাওয়ার জন্য একটি উন্নত মানের Web hosting service provider বেছে নিতে হবে ।
Nowadays, many web hosting service providers are available in the industry with different hosting technologies.
You have various options when you are looking for a service from a provider to have a successful online presence.
A user is accessing our website and we'd like to block this user as they continue to submit fraud orders, or steal graphics etc.
While we're at it, how do we block an entire IP Range to prevent other users in the same IP Block?
The most essential thing to do is to keep your protection passwords as a secret key.
If you give a protection password to someone, don't discuss it with too many people, and be sure to modify it when they are using the accessibility.
Accessing your Control Panel (cPanel/WHM)Posted by MyLightHost.com Inc. on 2013-09-03 12:21 PMYour cPanel control panel is accessible via any... More info: https://bit.ly/32Ff3U0
বিশ্বের প্রায় ৪০,০০,০০০ ওয়েবসাইটের মধ্যে ১২ % ওয়েবসাইটই ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে । এবং এর সাথে সাথে ওয়ার্ডপ্রেসের বিভিন্ন প্লাগইনও ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব প্লাগিনের মধ্যে বিভিন্ন ওয়ার্ডপ্রেস সিকিউরিটি প্লাগিন অন্যতম । বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা ওয়েবসাইটগুলির পাশাপাশি লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইট সুরুক্ষার ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগিন ব্যবহার করা হচ্ছে । ওয়ার্ডপ্রেসে কোন প্রকার পিএইসপি , এবং এমএসটি এল অভিজ্ঞতা ছাড়াই বিভিন্ন ধরনের থিম এবং প্লাগইন ব্যবহার করে খুব সহজেই একটি ওয়েব সাইট তৈরি করা যায় ।আজ আমরা ওয়ার্ডপ্রেস এর কিছু সিকিউরিটি প্লাগিন সম্পর্কে জানব- নিচে প্লাগিন সম্পর্কে আলোচনা করা হল- WordFenceWordFence plugin সিকিউরিটি ওয়ার্ডপ্রেস এর মধ্যে একটি গুরুত্তপুর্ন প্লাগিন । এটি আপনার ওয়েব সাইট কোন ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য এটি প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইটটিকে স্ক্যান করতে থাকে এবং ওয়ার্ডপ্রেসের প্রতিটা ফাইল স্ক্যান করার পরেও যদি কোন ধরনের নিরাপত্তার ঝুঁকি থাকে তাহলে এটি আপনাকে সতর্ক করে দিবে । WordFence plugin ব্রুটফোর্স অ্যাটাককে প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তাছাড়া এসএমএস ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের মত ফিচার যোগ করে ওয়েবসাইট সুরক্ষিত রাখে । iThemes SecurityiThemes Security প্লাগিন এমন একটি সিকিরিটি যা ৩০টিরও অধিক উপায়ে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটকে নিরাপত্তা প্রদান করে। এটি খুব সহজেই আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন সাইবার অ্যাটাক থেকে সুরুক্ষিত রাখে। এটি একই সাথে টু ফ্যাক্টর অথেনটিফিকেশন, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট সেটিংস, পাসওয়ার্ড, মালওয়্যার স্ক্যানিং এর মত বিভিন্ন সমস্যা থেকে আপনার ওয়েবসাইটকে রক্ষা করবে । এটি ব্রুটফোর্সের মত অ্যাটাককে প্রতিরোধ করে এবং যে আইপি থেকে অ্যাটাক করা হচ্ছে সেই আইপিগুলোকে সাথে সাথে ব্লক করে।Akismet Anti-Spam Akismet Anti-Spam প্লাগিন ওয়ার্ডপ্রেসের নিজস্ব তৈরি। এটি ইন্সটল করার সাথে সাথেই আপনার ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করে দেবে। ওয়েবসাইটের জন্য স্প্যাম একটি অন্যতম সমস্যা । স্প্যামাররা আপনার ওয়েবসাইটে এসে আপনার পোস্টে মন্তব্য করে এবং নিজেদের ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করে যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের সুনাম নষ্ট হয় । এইসব স্প্যামের হাত থেকে আপনার ওয়েবসাইটকে রক্ষা করতে Akismet Anti-Spam প্লাগিনের সাহায্য খুবই গুরুত্তপুর্ন। যদি কোন স্প্যাম ওয়েবসাইটে মন্তব্য করে তাহলে এই প্লাগিন নিজে থেকেই তা স্প্যাম ফোল্ডারে দিয়ে দেয় এবং আপনার ওয়েবসাইটকে সুরক্ষিত রাখে। Akismet প্লাগিন বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায় যদিও এর একটি প্রিমিয়াম ভার্সন আছে যা আপনি সামান্য অর্থের বিনিময়ে কেনা যায় । অধিকাংশই মানুষ তার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এই প্লাগিন ব্যবহার করে থাকে। BulletProof Securityওয়ার্ডপ্রেসের ওয়েবসাইটের সুরুক্ষিত রাখার আর একটি শক্তিশালী প্লাগইন হলো বুলেটপ্রুফ সিকিউরিটি। এটি পেইড ভার্সন এবং ফ্রি ভার্সনে ও ব্যবহার করা যায় । যদিও পেইড ভার্সনে বেশি কিছু ফিচার থাকলেও ফ্রি ভার্সন আপনার ওয়েবসাইটকে নিরাপদ রাখার জন্য যথেষ্ট। এটি আপনার ওয়েবসাইটে ফায়ারওয়াল সিকিউরিটি, ডাটাবেজ সিকিউরিটি, লগইন সিকিউরিটিসহ বেশ কিছু বিষয়ে নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে। এটি ফেক ট্রাফিক, ও আইপি ব্লকিং এর ক্ষেত্রেও সুবিধা প্রদান করে।পরিশেষে বলা যায় যে উল্লেখিত প্লাগিন সিকিউরিটির মাধ্যমে আপনার ওয়েব সাইটকে সুরুক্ষিত রাখা সম্ভব কারণ প্রতিটি প্লাগিনের কিছু বৈশিষ্ট রয়েছে যা আপনার ওয়েবসাইটের মালওয়্যার স্ক্যানিং, ব্রুটফোর্স প্রতিরোধ এবং আইপি ব্লকিং এর মত সমস্যার হাত থেকে আপনার ওয়েব সাইটকে রক্ষা করবে ।
বর্তমানে লক্ষ করলে দেখা যায় যে ওয়েবসাইটগুলো তৈরী হচ্ছে তার বেশিরভাগই WordPress CMS দিয়ে তৈরী । এটি এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে সকল তথ্য যেমন টেক্সট, ফটো,ফাইল, নথি ইত্যাদি সঞ্চয় করে , যা পিএইসপি। বিস্তারিত জানতে- https://bit.ly/2JRGOCw
To access file manager, login to your control panel and once inside click "File Manager" A new window should load showing what you would see as if you were using a ftp client.
There's going to a bunch of folders and some other files related to your account functioning correctly.
Login to your cPanel and click on the Sub Domains icon (cPanel > Subdomain)2.
Enter the prefix for the subdomain in the first blank field, and click Add.